আবার যখনই দেখা হবে – নির্মলেন্দু গুণ আবার যখনই দেখা হবে, আমি প্রথম সুযোগেই বলে দেব স্ট্রেটকাটঃ ‘ভালোবাসি’। এরকম সত্য-ভাষণে

বউ – নির্মলেন্দু গুণ কে কবে বলেছে হবে না? হবে,বউ থেকে হবে । একদি আমিও বলেছিঃ ‘ওসবে হবে না ।’

স্বপ্ন, নব-ভৌগোলিক শিখা – নির্মলেন্দু গুণ এখন আমার বয়স কত হবে? একশ? নব্বই? আশি? হায়রে আমার বেশি-বয়সের স্বপ্ন, আমার একশ

– নির্মলেন্দু গুণ আসুন আমরা আগুন সম্পর্কে বৃথা বাক্য ব্যয় না করে একটি দিয়াশলাইয়ের কাঠি জ্বালিয়ে দিয়ে বলিঃ ‘এই হচ্ছে

স্মরণ – নির্মলেন্দু গুণ নাম ভুলে গেছি, দুর্বল মেধা স্মরণে রেখেছি মুখ; কাল রজনীতে চিনিব তোমায় আপাতত স্মৃতিভুক । ডাকিব

প্রশ্নাবলী – নির্মলেন্দু গুণ কী ক’রে এমন তীক্ষ্ণ বানালে আখিঁ, কী ক’রে এমন সাজালে সুতনু শিখা? যেদিকে ফেরাও সেদিকে পৃথিবী

হাসানের জন্যে এলিজি – নির্মলেন্দু গুণ প্রেমিকারা নয়, নাম ধরে যারা ডাকে তারা ঝিঁঝি, তাদের যৎসামান্য পরিচয় জানা থাকা ভালো;

– নির্মলেন্দু গুণ হয় নিদ্রা আসুক, না হয় এক্ষুনি অবসান হোক এই অসহ রাত্রির । আমি আর সইতে পারছি না

পতিগৃহে পুরোনো প্রেমিক – নির্মলেন্দু গুণ পাঁজরে প্রবিষ্ট প্রেম জেগে ওঠে পরাজিত মুখে, পতিগৃহে যেরকম পুরোনো প্রেমিক স্বামী ও সংসারে

মানুষের হৃদয়ে ফুটেছি – নির্মলেন্দু গুণ গতকাল ছিল কালো-লালে মেশা একটি অদ্ভুত টুনটুনি । লাফাচ্ছিল ডাল থেকে ডালে, পাতার আড়ালে,