~ জান্নাতুন নুর দিশা ~ এখানে সবকিছু আগের মতোই আছে। বদলায় নি কিছুই, বদলাই নি আমি। শেষ শীতের পুরনো কুয়াশা

প্রিয়তমা আমার আকাশ চুরি গেছে – জান্নাতুন নুর দিশা তুমি বললে, “প্রিয়তমা, আমার আকাশ চুরি গেছে, আমি এখন কীসে কবিতা

– জান্নাতুন নুর দিশা ও চলে যাচ্ছে। ওকে যেতে দাও! না, ও কেন যাবে? ওর ইচ্ছে। যেতে দেবো না। তুমি

পুরুষ তুমি বিশ্বাস হয়ে এসো – জান্নাতুন নুর দিশা “খবরদার, পুরুষ মানুষের পাল্লায় পড়বিনে একদম।” সাবধান বাণী শুনে শুনে বড়

পবিত্র অন্ধকার – জান্নাতুন নুর দিশা ক্ষয়িষ্ণু শব্দের মতো গতায়ু হচ্ছি। মরে যাচ্ছি শ্যাওলার মতো স্যাঁতসেঁতে কাদায় জমে। যেন আমার

অসভ্য সভ্যতা – জান্নাতুন নুর দিশা ওর স্ত্রী সুন্দরী, তুলতুলে এবং মসৃণ। আমার স্ত্রী তেমন নয়। এ কারণে সুন্দরীদের আমি

আমার মৃত্যুর পর – জান্নাতুন নুর দিশা প্রতিদিন এভাবে সকাল আসে। বুকের জানালা খুললেই রোদ ঢোকে শীতকালীন কুয়াশা সরাতে। সবুজ

– জান্নাতুন নুর দিশা যে মঞ্চে কবি এবং নেতা একসাথে বসে থাকেন, সেই মঞ্চকে আমি ঘৃণা করি। কবি এবং নেতা

– জান্নাতুন নুর দিশা তোমাকে অভিশাপ দিলাম তুমি কবি হবে! তোমার দুঃখদের লোকে কবিতা নামে ডাকবে, ভালোবাসবে। আজ থেকে শতবর্ষ

শেকল – জান্নাতুন নুর দিশা তাকে চাইলেই ভালোবাসি বলা যায় না। এখানে একশো একুশটা শেকল! এতটা পাহাড় ভেঙে, এতটা পুড়িয়ে