বিদায়-বেলায় – কাজী নজরুল ইসলাম তুমি অমন ক’রে গো বারে বারে জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না, জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না। ঐ

যাত্রাভঙ্গ – নির্মলেন্দু গুণ হাত বাড়িয়ে ছুঁই না তোকে মন বাড়িয়ে ছুঁই, দুইকে আমি এক করি না এক কে করি

– নির্মলেন্দু গুণ একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়ে লক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে

আমার জলেই টলমল করে আঁখি – নির্মলেন্দু গুণ নিজের জলেই টলমল করে আঁখি, তাই নিয়ে খুব বিব্রত হয়ে থাকি। চেষ্টা

স্ববিরোধী – নির্মলেন্দু গুণ আমি জন্মেছিলাম এক বিষণ্ন বর্ষায়, কিন্তু আমার প্রিয় ঋতু বসন্ত । আমি জন্মেছিলাম এক আষাঢ় সকালে,

মানুষ – নির্মলেন্দু গুণ আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষগুলো অন্যরকম, হাঁটতে পারে, বসতে পারে, এ-ঘর থেকে ও-ঘরে যায়, মানুষগুলো অন্যরকম,

স্বাধীনতা, উলঙ্গ কিশোর – নির্মলেন্দু গুণ জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উল্ঙ্গ শিশুর মত বেরিয়ে এসেছো পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবী হও। তোমার

আমি আজ কারো রক্ত চাইতে আসিনি – নির্মলেন্দু গুণ সমবেত সকলের মতো আমিও গোলাপ ফুল খুব ভালোবাসি, রেসকোর্স পার হয়ে

আবার যখনই দেখা হবে – নির্মলেন্দু গুণ আবার যখনই দেখা হবে, আমি প্রথম সুযোগেই বলে দেব স্ট্রেটকাটঃ ‘ভালোবাসি’। এরকম সত্য-ভাষণে