– হেলাল হাফিজ <> ০১- “অচল প্রেমের পদ্য” আছি। বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে, – আছি, মনে ও মগজে গুন্‌

অগ্ন্যুৎসব – হেলাল হাফিজ ছিল তা এক অগ্ন্যুৎসব, সেদিন আমি সবটুকু বুক রেখেছিলাম স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্রে জীবন বাজি ধরেছিলাম প্রেমের নামে

অন্নপূর্ণার ঝাঁপি – মাইকেল মধুসূদন দত্ত মোহিনী-রূপসী-বেশে ঝাঁপি কাঁখে করি পশিছেন, ভবানন্দ, দেখ তব ঘরে অন্নদা! বহিছে শূন্যে সঙ্গীত-লহরী, অদৃশ্যে

পৃথিবী – মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১ হে বসুধে, জগৎজননি! দয়াময়ী তুমি, সতি, বিদিত ভুবনে! যবে দশানন অরি, বিসৰ্জ্জিলা হুতাশনে জানকী

কাশীরাম দাস – মাইকেল মধুসূদন দত্ত চন্দ্রচূড় জটাজালে আছিলা যেমতি জাহ্নবী, ভারত-রস ঋষি দ্বৈপায়ন, ঢালি সংস্কৃত-হ্রদে রাখিলা তেমতি; — তৃষ্ণায়

অভিসার – জয় গোস্বামী প্রেম হবে বলে আজ এখানে এসেছি গাছে নতুন দোয়েল পাখি ডাকে পুরনো দোয়েল শ্যামা নয়নে নয়ন

স্পর্শ – জয় গোস্বামী এতই অসাড় আমি, চুম্বনও বুঝিনি । মনে মনে দিয়েছিলে, তাও তো সে না-বোঝার নয়- ঘরে কত

– জসীমউদ্দীন তুমি যাবে ভাই – যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়, গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়; মায়া

– জসীমউদ্দীন এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে, তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু

– জসীমউদ্দিন এক কালা দতের কালি যা দ্যা কলম লেখি, আর এক কালা চক্ষের মণি, যা দ্যা দৈনা দেখি, .