মা গো আমায় ছুটি দিতে বল – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্‌, সকাল থেকে পড়েছি যে মেলা।

পথের বাঁধন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থি, আমরা দুজন চলতি হাওয়ার পন্থী। রঙিন নিমেষ ধুলার দুলাল পরানে

অসমাপ্ত – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বোলো তারে, বোলো- এতদিনে তারে দেখা হল। তখন বর্ষণশেষে    ছুঁয়েছিল রৌদ্র এসে উন্মীলিত গুল্‌মোরের থোলো।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমি অন্তঃপুরের মেয়ে, চিনবে না আমাকে। তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু, ‘বাসি ফুলের মালা’। তোমার নায়িকা

পরিচয়– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একদিন তরীখানা থেমেছিল এই ঘাটে লেগে বসন্তের নূতন হাওয়ার বেগে। তোমরা শুধায়েছিলে মোরে ডাকি, ‘পরিচয় কোনো আছে

তোমার সৃষ্টির পথ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি বিচিত্র ছলনাজালে, হে ছলনাময়ী! মিথ্যা বিশ্বাসের ফাঁদ পেতেছ

এমন দিনে তারে বলা যায় – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এমন দিনে তারে বলা যায় এমন ঘনঘোর বরিষায়। এমন দিনে মন খোলা

শরৎ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এসেছে শরৎ, হিমের পরশ লেগেছে হাওয়ার ‘পরে,- সকাল বেলায় ঘাসের আগায় শিশিরের রেখা ধরে। আমলকী-বন কাঁপে

  যৌন ইচ্ছা কোন “যৌন ইচ্ছা কোন পাপের পরিণতি নয়, এ হলাে জীবনের স্বাভাবিক সুন্দর বহিঃপ্রকাশ।”   আমার মতে যে

শঙ্খ ঘোষ এর উক্তি দেখবার একটা যোগ্য আয়না “দেখবার একটা যোগ্য আয়না পাওয়া যায় অন্যদের মধ্যে, আর তাই অন্যদের এত