রবীন্দ্রনাথকে খোলা চিঠি – টুটুল দাস গীষ্ম সকাল জানলা খোলা রোদে খাক হয়েছে পুড়ে খুচরো অভিমান মেঘের দেখা নাই তো

সঠিক মাপ – সুদেব ভট্টাচার্য আমি ভীষণ নাক গলিয়ে ফেলি… বুঝিনা,কতটা ঠিক আমার এক্তিয়ার । কোথায় সীমান্ত দেখতে পাই না

– প্রদীপ বালা মেঘ জমেছে তোরই বাড়ির ছাদের ওপর এদিক ওদিক একটা দুটো বৃষ্টিমানুষ একটু পরেই ভিজবে বসে আমার শহর

আবর্তন – জারিফা জাহান বিছানার ভাঁজে ওরিগামীতে গুঁজে রাখা কিছু খোলসবন্দি কান্না। ভাঁজ খুলে অজস্র স্নায়বিক ভুলের শরবনে দেখি তোমার

জনমদুঃখিনীর প্রতি – সুদেব ভট্টাচার্য একদিন যদি আমাকে সবাই ভুলে যায়, কারোর অ্যালবামের পাতায় আমার জায়গা না হয় কলেজের ফেয়ারওয়েলে

স্বাধীনতা – তাপস ঠাকুর আমাকে কবি বলো না, আমি কবিতা লিখিনি, কবিতা পড়িনি, শুধু কবিতাকে ঝড়ে পরতে দেখেছি, শুকনো পাতার

রচিত জীবন- ইশরাত তানিয়া প্রজাপতির পায়ে আলতা দেখিনি ডানায় রঙের খেলা দেখি ঝিকমিক এক ফোঁটা দাম্পত্য মিশে কবিতায়- শুষ্ক ত্বক

আজ ময়ূরীর মন ভালো নেই – জসীম উদ্দীন মুহম্মদ (একটি কবিতা দিবসীয় কবিতা) মনের ভেতর একটি ময়ূরী পুষছি বেশ কয়েক

রকমারি – টুটুল দাস যে ছেলেটার মুদির দোকান বাড়িতে পোষে বিড়ালছানা কে বলেছে? ফকতা পেলে সে ছেলেটা প্রেম কেনে না।

আমার শহরঃ যে বৃষ্টির অপেক্ষায় বসে – প্রদীপ বালা হটাৎ করেই ভাবতে বসি মুষল ধারে বৃষ্টি হবে শুকিয়ে যাওয়া আমার