অনুভব – সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯৪০ অবাক পৃথিবী! অবাক করলে তুমি জন্মেই দেখি ক্ষুব্ধ স্বদেশভূমি। অবাক পৃথিবী! আমরা যে পরাধীন। অবাক,

আগামী – সুকান্ত ভট্টাচার্য জড় নই, মৃত নই, নই অন্ধকারের খনিজ, আমি তো জীবন্ত প্রাণ, আমি এক অঙ্কুরিত বীজ; মাটিতে

আগ্নেয়গিরি – সুকান্ত ভট্টাচার্য কখনো হঠাৎ মনে হয়ঃ আমি এক আগ্নেয় পাহাড়। শান্তির ছায়া-নিবিড় গুহায় নিদ্রিত সিংহের মতো চোখে আমার

আঠারো বছর বয়স – সুকান্ত ভট্টাচার্য আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ র্স্পধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি, আঠারো বছর বয়সেই অহরহ

এই নবান্নে – সুকান্ত ভট্টাচার্য এই হেমন্তে কাটা হবে ধান, আবার শূন্য গোলায় ডাকবে ফসলের বান– পৌষপার্বণে প্রাণ-কোলাহলে ভরবে গ্রামের

ছাড়পত্র – সুকান্ত ভট্টাচার্য যে শিশু ভূমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক, নতুন বিশ্বের

– সুকান্ত ভট্টাচার্য সীমান্তে আজ আমি প্রহরী। অনেক রক্তাক্ত পথ অতিক্রম ক’রে আজ এখানে এসে থমকে দাড়িয়েছি- স্বদেশের সীমানায়। দূসর

– সুকান্ত ভট্টাচার্য কত যুগ, কত বর্ষান্তের শেষে জনতার মুখে ফোটে বিদ্যুৎবাণী; আকাশে মেঘের তাড়াহুড়ো দিকে দিকে বজ্রের কানাকানি। সহসা

আমরা এসেছি – সুকান্ত ভট্টাচার্য কারা যেন আজ দুহাতে খুলেছে, ভেঙেছে খিল, মিছিলে আমরা নিমগ্ন তাই, দোলে মিছিল। দু:খ-যুগের ধারায়

শুধু তোমার জন্য – নির্মলেন্দু গুণ কতবার যে আমি তোমোকে স্পর্শ করতে গিয়ে গুটিয়ে নিয়েছি হাত-সে কথা ঈশ্বর জানেন। তোমাকে